যে ১০ দেশে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের কম খরচে পড়ার সুযোগ

যে ১০ দেশে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের কম খরচে পড়ার সুযোগ

NT- 22K 802

উন্নত ক্যারিয়ার গড়ার আশা দেশের সব শিক্ষার্থীর। তাদের অনেকের ভাবনায় থাকে কম খরচে বিদেশে পড়াশোনা। বিশ্বমানের শিক্ষাব্যবস্থা ও উন্নতজীবনের সঙ্গে খরচের হিসাব মিলে গেলেই উচ্চশিক্ষার জন্য অন্য দেশে পাড়ি জমানো যায়।

এশিয়া ও ইউরোপের বেশ কয়েকটি দেশ বিদেশিদের কম খরচে পড়ার সুযোগ দেয়। আর্থিক সংকুলান না হলে আছে স্কলারশিপের ব্যবস্থা। এতে টিউশন ফিসহ থাকা-খাওয়ার খরচ অনেকটাই পুষিয়ে নেওয়া যায়।

এই প্রতিবেদনে এমন কয়েকটি দেশের কথা বলা হয়েছে যেখানে টিউশন ফি ও জীবনযাত্রার খরচের সঙ্গে মানিয়ে নিয়ে অনেক বিদেশি পড়াশোনা করছেন। কম খরচে দেশের বাইরে পড়ার জন্য বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের সেরা ১০ গন্তব্য।

যে ১০ দেশে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা কম খরচে উচ্চশিক্ষা নিতে পারেন

জার্মানি

বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য শিক্ষার্থীদের প্রথম পছন্দ জার্মানি। সে দেশের অধিকাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রাষ্ট্রীয় খরচে চলে। ব্যাচেলর কোর্স ও বেশিরভাগ মাস্টার্স কোর্সের জন্য সাধারণত ফি নেই। কিছু মাস্টার্স প্রোগ্রামে টিউশন ফি থাকলেও তা অন্যান্য দেশের তুলনায় কম। তবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে খরচ বলতে আছে সেমিস্টার কন্ট্রিবিউশন ফি। এর সঙ্গে টিউশন ফির সম্পর্ক নেই। এটি শিক্ষার্থীদের কল্যাণে পাবলিক পরিবহন, ক্রীড়া, অনুষদ/বিভাগীয় ছাত্র সংগঠন ও প্রশাসনিক ফির খরচ বহন করে। এই ফি প্রতিষ্ঠান ভেদে পরিবর্তিত হয় এবং সাধারণত ১০০ থেকে ৩৫০ ইউরোর (প্রায় ৯ হাজার ৬৫০ থেকে ৩৩ হাজার ৭৩০ টাকা) মধ্যে থাকে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জীবনযাত্রার খরচ সাধারণত প্রতি মাসে ৭২৫ ইউরোর (প্রায় ৬৯ হাজার ৯০০ টাকা) মতো হয়ে থাকে। বাসস্থান, খাবার, পোশাক ও বিনোদন এতে অন্তর্ভুক্ত।

নরওয়ে

এ দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য টিউশন ফি মুক্ত রেখেছে। প্রতি সেমিস্টারে শুধুমাত্র শিক্ষার্থী ইউনিয়ন ফি দিতে হয়, যা ৩০ থেকে ৬০ ইউরোর (প্রায় ২ হাজার ৮৯০ থেকে ৫ হাজার ৭৮০ টাকা) মধ্যে। এর মাধ্যমে পাবলিক পরিবহন, জাদুঘর পরিদর্শন, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, স্বাস্থ্যসেবা ও ক্রীড়াসহ বেশকিছু সুবিধা থাকে। নরওয়েতে জীবনযাত্রার জন্য প্রতি মাসে গড়ে ৮০০ থেকে ১ হাজার ৪০০ ইউরোর (প্রায় ৭৭ হাজার থেকে ১ লাখ ৩৪ হাজার ৯০০ টাকা) মতো খরচের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। বড় শহরগুলোয় স্বাভাবিকভাবেই খরচ বেশি। ছোট শহরে ৮০০ থেকে এক হাজার ইউরোর (প্রায় ৭৭ হাজার থেকে সাড়ে ৯৬ হাজার টাকা) মধ্যেই থাকা-খাওয়া ও চলাফেরার খরচ হয়ে যায়।

ফ্রান্স

বিশ্বসেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বর্গ বলা যেতে পারে ফ্রান্সকে। শুধু পড়াশোনার জন্যই নয়, বৈশ্বিক অর্থনীতি ও ইউরোপীয় বাজারে তাদের অভিজাত পদচারণা আছে। স্নাতকের পর বিদেশি শিক্ষার্থীরা সেখানে ব্যবসায়িক খাতে আকর্ষণীয় কাজের সুযোগ পেতে পারেন। সুস্বাদু খাবার থেকে শুরু করে ঐতিহাসিক ল্যান্ডমার্ক, ফ্যাশন, শিল্প-সাহিত্য ও জীবনধারা—প্রায় সবকিছুর আনন্দদায়ক মিশ্রণ পাওয়া যায় ফ্রান্সে। এখানে লাইসেন্স (স্নাতক) স্তরে বছরে খরচ হতে পারে ২ হাজার ৭৭০ ইউরো (প্রায় ২ লাখ ৬৭ হাজার টাকা)। মাস্টার লেভেলে বছরে খরচ হতে পারে ৩ হাজার ৭৭০ ইউরো বা ৩ লাখ ৬৩ হাজার ৪০০ টাকা। জীবনযাত্রার জন্য প্যারিস, নিস, লিয়ন, ন্যান্টেস, বোর্দো বা টুলুজের মতো অভিজাত শহরগুলো বাদ দিয়ে ছোট শহর বেছে নিলে ৬৫০ ইউরোর (প্রায় ৬২ হাজার ৬৫০ টাকা) কমে থাকা যাবে।

অস্ট্রিয়া

ইউরোপের প্রাণকেন্দ্র অস্ট্রিয়া যে কোনো শিক্ষার্থীর স্বপ্ন পূরণে আকর্ষণীয় স্থান হতে পারে। ইইউ (ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন)/ইইএ (ইউরোপিয়ান ইকোনোমিক এরিয়া) দেশগুলোর শিক্ষার্থীদের জন্য এ দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর টিউশন ফি একদম ফ্রি। কিন্তু, নন-ইউ/ইইএ দেশগুলোর শিক্ষার্থীদের জন্য এখানকার পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো প্রতি সেমিস্টারে ২০ ইউরো (প্রায় ১ হাজার ৯২৭ টাকা) ছাড়াও টিউশন ফি বাবদ গড়ে ৭২৬ ইউরো (প্রায় ৭০ হাজার টাকা) ধার্য করে। তবে, বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের শিক্ষার্থীদের জন্য অস্ট্রিয়ার অনেক পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় টিউশন ফি মুক্ত। এ তালিকায় আছে ভিয়েনা বিশ্ববিদ্যালয়, ভিয়েনা মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, ইনসব্রুক বিশ্ববিদ্যালয়, জোহানেস কেপলার ইউনিভার্সিটি লিঞ্জ, গ্রাজ বিশ্ববিদ্যালয় ও লিওবেন বিশ্ববিদ্যালয়। অপরূপ এ দেশটিতে জীবনযাত্রার খরচ ইউরোপের অন্যান্য দেশের তুলনায় কম। প্রতি মাসে ৯০০ থেকে ১ হাজার ৩০০ ইউরোয় (প্রায় ৮৬ হাজার ৭০০ থেকে ১ লাখ ২৫ হাজার ২৩০ টাকা) ভিয়েনা ও সালজবার্গে আবাসন, খাবার, সামাজিক কর্মসূচি ও গণপরিবহণসহ সব খরচ মেটানো যেতে পারে। অন্যান্য জনপ্রিয় স্টুডেন্ট লোকেশনের মধ্যে লিনজ বা গ্রাজে সাধারণত ৯০০ থেকে এক হাজার ইউরোর (প্রায় ৮৬ হাজার ৭০০ থেকে ৯৬ হাজার ৫০০ টাকা) মধ্যে মাসিক খরচ হয়ে যায়।

তাইওয়ান

আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য প্রযুক্তি, ইতিহাস, রান্না, সংস্কৃতি, ভাষা ও প্রাকৃতিক সম্পদসহ অনেক বিষয়ে অভিজ্ঞতা নেওয়ার সুযোগে ভরপুর এশিয়ার স্বঘোষিত এই দ্বীপদেশটি। এখানে বেশি কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষার্থীরা ইংরেজিতে পড়ছেন। বহুসাংস্কৃতিক ও ইতিহাসসমৃদ্ধ তাইওয়ান বিদেশি শিক্ষার্থীদের আন্তরিকভাবে স্বাগত জানায়। এখানে সাবলীলভাবে চলাফেরা করা যায়। বেশ কয়েক বছর ধরে তাইওয়ানের উচ্চশিক্ষা ব্যবস্থা বেশ জনপ্রিয়। তাইওয়ানের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় পড়ার খরচ প্রতি বছর ৬৭৫ থেকে ১২ হাজার ৭০০ ইউরো (প্রায় ৬৫ হাজার টাকা থেকে ১২ লাখ ২৪ হাজার টাকা)। এখানে প্রতি মাসে কমপক্ষে প্রায় ৬৮০ থেকে ৮৮০ ইউরো (প্রায় ৬৫ হাজার ৫৪০ থেকে ৮৪ হাজার ৮২০ টাকা) খরচ করতে হবে।

তুরস্ক

এশিয়া ও ইউরোপকে স্পর্শ করে গড়ে ওঠা তুরস্ক স্থাপত্য বিস্ময় ও হট এয়ার বেলুন ট্রিপের জন্য বিখ্যাত। এখানকার যে বিষয়টি বিদেশি শিক্ষার্থীদের নজর কাড়ে তা হলো এর মানসম্পন্ন শিক্ষা ব্যবস্থা। দেশটি ইউরোপীয় উচ্চশিক্ষা অঞ্চলের অংশ যা ‘বোলোগনা প্রক্রিয়া’ হিসেবে পরিচিত। এ কারণে তুরস্কের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ডিপ্লোমা বা অন্যান্য ডিগ্রি ইউরোপে স্বীকৃত। তুরস্কের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সাশ্রয়ী। একজন শিক্ষার্থীকে সাধারণত প্রতি শিক্ষাবর্ষে ১০০ থেকে ৪ হাজার ইউরোর (প্রায় ৯ হাজার ৬৪০ থেকে ৩ লাখ ৮৫ হাজার ৫২৬ টাকা) মতো খরচ করতে হয়। অন্যান্য দেশের তুলনায় সাশ্রয়ী তুরস্কে একজন বিদেশি শিক্ষার্থী প্রতি মাসে ৪০০ থেকে ৬৫০ ইউরো খরচ করে (৩৮ হাজার ৫৬০ থেকে ৬২ হাজার ৬৫০ টাকা) থাকতে পারেন।

পোল্যান্ড

সাড়ে ৪০০-র বেশি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দেশ পোল্যান্ড ইউরোপের দ্বিতীয় প্রাচীনতম বিশ্ববিদ্যালয়কে ধারণ করে আছে। এ দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় ভর্তি পরীক্ষা না থাকায় বিদেশি শিক্ষার্থীরা এখানে অনেক স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। আন্ডারগ্রাজুয়েশনের জন্য অন্তত প্রয়োজন হবে মাধ্যমিক শিক্ষার শংসাপত্র, আর্থিক কার্যকারিতা শংসাপত্র ও ইংরেজি বা পোলিশ ভাষায় দক্ষতা। প্রথম, দ্বিতীয় ও দীর্ঘ-চক্র অধ্যয়নের জন্য টিউশন ফি ২ হাজার ৩৬৮ ইউরো (প্রায় ২ লাখ ২৮ হাজার ১১০ টাকা)। পোল্যান্ড স্থিতিশীল অর্থনীতির ইউরোপীয় দেশ। বাইরের শিক্ষার্থীদের জীবনযাত্রার খরচ এখানে প্রতি মাসে ৩৫০ থেকে ৫৫০ ইউরো (প্রায় ৩৩ হাজার ৭৩৪ থেকে ৫৩ হাজার টাকা)। শহর ভেদে এই বাজেটের তারতম্য ঘটে থাকে।

মালয়েশিয়া

২০২১ সালে মালয়েশিয়ার সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পিএইচডি প্রোগ্রামের জন্য মোট ১১ হাজার ১৬১ বিদেশি শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছিলেন। দেশের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ পাবলিক প্রতিষ্ঠান ইউনিভার্সিটি মালায়া ২০২২ সালে এশিয়ার শীর্ষ ৫০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় স্থান পেয়েছে। এখানকার পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যাচেলর ডিগ্রিতে প্রতি বছর খরচ হয় ২ হাজার থেকে সাড়ে ৪ হাজার ইউরো (১ লাখ ৯২ হাজার ৭৬০ থেকে ৪ লাখ ৩৩ হাজার ৭২০ টাকা)। স্নাতকোত্তর ডিগ্রিতে প্রতি বছর ৫০০ থেকে ৪ হাজার ইউরো (প্রায় ৪৮ হাজার ১৯০ থেকে ৩ লাখ ৮৫ হাজার ৫২৬ টাকা) লেগে যায়। জীবনযাত্রার খরচের জন্য প্রতি মাসে ৪৫০ থেকে ৮০০ ইউরো (প্রায় ৪৩ হাজার ৩৭২ থেকে ৭৭ হাজার টাকা) প্রয়োজন হয়।

গ্রিস

ভূমধ্যসাগরের তীরবর্তী গ্রিস শুধু সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক উত্তরাধিকার নিয়েই গর্ব করে না, তারা উন্নত শিক্ষাব্যবস্থার জন্যও গর্বিত। গ্রিক বিশ্ববিদ্যালয় ইংরেজিতে পড়ার সুবিধা রেখেছে। ইইউভুক্ত দেশ হিসেবে গ্রিস ‘বোলোগনা প্রক্রিয়া’র সদস্য। শিক্ষার্থীরা ইউরোপের যে কোনো বোলোগনা সদস্য দেশের যে কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্রেডিট স্থানান্তর করতে পারেন। নন-ইউ/ইইএ শিক্ষার্থীদের জন্য বেশিরভাগ ব্যাচেলর ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রির জন্য প্রতি শিক্ষাবর্ষে দেড় হাজার থেকে ২ হাজার ইউরোর (১ লাখ ৪৪ হাজার ৬০০ থেকে ১ লাখ ৯২ হাজার ৭৭০ টাকা) মতো অর্থ খরচ করতে হয়। গ্রিসের সাশ্রয়ী পরিবেশে বেশিরভাগ শিক্ষার্থীর প্রতি মাসে ৪৫০ থেকে ৭৫০ ইউরো (প্রায় ৪৩ হাজার ৩৭২ থেকে ৭২ হাজার ২৮৭ টাকা) প্রয়োজন হয়। এটি স্পেন, জার্মানি বা ইতালির তুলনায় বেশ সাশ্রয়ী।

হাঙ্গেরি

বৈচিত্র্য ও বহুসংস্কৃতির চমৎকার মেলবন্ধন চোখের পড়বে হাঙ্গেরিতে ঘুরতে গেলে। এ দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বিদেশি শিক্ষার্থীদের দৃষ্টি আকর্ষণে সক্ষম। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো টিউশন ফির দিক থেকে পশ্চিমের সমকক্ষদের তুলনায় অনেক সাশ্রয়ী। একজন বিদেশি শিক্ষার্থীকে প্রতি বছর ১ হাজার ২০০ থেকে ৫ হাজার ইউরোর (প্রায় ১ লাখ ১৫ হাজার ৬৬০ থেকে ৪ লাখ ৮১ হাজার টাকা) প্রস্তুতি নিতে হয়। এ ছাড়া, বসবাসের জন্য প্রয়োজন ৩৭৫ থেকে ৭০০ ইউরো (প্রায় ৩৬ হাজার ১৪০ থেকে ৬৭ হাজার ৪৭০ টাকা)। এটি অবশ্যই শহর ভেদে ভিন্ন হয়। আবাসন, খাবার, পরিবহনসহ আনুষঙ্গিক বিষয় বিবেচনা করে রাজধানী বুদাপেস্টে থাকতে গেলে প্রতি মাসে ৬০০ ইউরোর (প্রায় ৫৭ হাজার ৮৩০ টাকা) প্রয়োজন। ছোট শহরে প্রতি মাসে ৬০০ ইউরোর (প্রায় ৪৮ হাজার ২০০ টাকা) প্রয়োজন হতে পারে।

শেষ কথা

কম খরচে দেশের বাইরে পড়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর চাহিদা, সামর্থ্য ও অন্যান্য বিষয়ের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে স্কলারশিপের চেষ্টা করা উচিত। এর জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কলারশিপ প্রক্রিয়া সম্পর্কে ভালোভাবে জানা দরকার। বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট, সেখানকার অধ্যয়ন উপদেষ্টার সঙ্গে স্কলারশিপ বা স্টুডেন্ট লোনের ব্যাপারে কথা বলা ভালো। বিদেশে স্নাতক পড়ার জন্য আর্থিক সহায়তার মধ্যে আছে ফেডারেল অনুদান, ফেডারেল ও ব্যক্তিগত ঋণ। এর বাইরে আছে বেসরকারি সংস্থার বৃত্তি।

সূত্রঃ thedailystar

Leave a Comment