6th – 9th Class Assessment and Annual Examination Urgent Instructions | Education News 2024

NT 59K238

Education News 2024 – ৬ষ্ঠ – ৯ম শ্রেণির শিক্ষাবর্ষের শিখনকালীন মূল্যায়ন ও বার্ষিক পরীক্ষার জরুরি নির্দেশনা।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের ৬ষ্ঠ, ৭ম, ৮ম ও ৯ম শ্রেণির শিখনকালীন মূল্যায়ন ও বার্ষিক পরীক্ষার জন্য সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচি প্রণয়ন করেছে। সাধারণ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা ধারার মাধ্যমিক স্তরের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এই মূল্যায়ন ও পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। তবে মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষার বিশেষায়িত বিষয়গুলোর এবং ১০ম শ্রেণির মূল্যায়ন আগের ধারাবাহিকতায় হবে।

সাধারণ নির্দেশনাগুলো হলো

২০২৪ শিক্ষাবর্ষের ৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেণির মূল্যায়ন ২০২২ সালের পাঠ্যপুস্তকের বিষয়বস্তুর ভিত্তিতে হবে।

মূল্যায়ন কার্যক্রম শিখনকালীন মূল্যায়ন ও বার্ষিক পরীক্ষা দুটি ভাগে অনুষ্ঠিত হবে।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো নিজেদের তত্ত্বাবধানে শিক্ষকদের দ্বারা শিখনকালীন মূল্যায়ন পরিচালনা করবে এবং এনসিটিবির দেওয়া প্রশ্নপত্রের নমুনা অনুসরণ করে বার্ষিক পরীক্ষার প্রশ্নপত্র প্রণয়ন করবে। তবে এনসিটিবির নমুনা প্রশ্নপত্র হুবহু ব্যবহার করা যাবে না।

প্রতিটি বিষয়ের মূল্যায়নের মোট নম্বর হবে ১০০, যেখানে শিখনকালীন মূল্যায়নের গুরুত্ব হবে ৩০ শতাংশ এবং পরীক্ষার গুরুত্ব ৭০ শতাংশ।

শিখনকালীন মূল্যায়নের নির্দেশনা

১. পাঠ্যপুস্তকে নির্দেশিত একক কাজ, জোড়ায় কাজ, পোস্টার প্রেজেন্টেশনসহ সব কার্যক্রম শিখনকালীন মূল্যায়নের ‘মূল্যায়ন আইটেম’ হিসেবে গণ্য হবে।

২. সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচির অধীনে সম্পন্ন হওয়া এবং ভবিষ্যতে সম্পন্ন হওয়া কার্যক্রমের রেকর্ড সঠিকভাবে সংরক্ষণ করতে হবে।

৩. শিখনকালীন মূল্যায়নের সব কার্যক্রম বার্ষিক পরীক্ষা শুরুর আগেই সম্পন্ন করতে হবে।

বার্ষিক পরীক্ষার/মূল্যায়নের নির্দেশনা

বার্ষিক পরীক্ষা সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচির অনুযায়ী প্রতিটি বিষয়ে ১০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষার মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হবে। লিখিত পরীক্ষার মোট সময় হবে ৩ ঘণ্টা। প্রশ্নপত্র প্রণয়নের জন্য নির্দেশিকা, কাঠামো ও মানবণ্টন ‘বিষয়ভিত্তিক নির্দেশনায়’ বিস্তারিত দেওয়া আছে। নমুনা প্রশ্নপত্রও দেওয়া হয়েছে। পরীক্ষার খাতা বিদ্যালয় থেকে সরবরাহ করতে হবে।

বার্ষিক ফলাফল প্রস্তুত করার ক্ষেত্রে বিষয়ভিত্তিক জিপি নির্ধারণ পদ্ধতি

১. ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বার্ষিক ফলাফল প্রস্তুত করার ক্ষেত্রে প্রতিটি বিষয়ের মোট নম্বর হবে ১০০। এই ১০০ নম্বরের মধ্যে ধারাবাহিক অথবা শিখনকালীন মূল্যায়নের গুরুত্ব হবে ৩০ শতাংশ এবং লিখিত পরীক্ষার গুরুত্ব ৭০ শতাংশ।

২. শিক্ষার্থীর বার্ষিক ফলাফল নির্ধারণের জন্য ধারাবাহিক মূল্যায়নে প্রাপ্ত নম্বরের সঙ্গে লিখিত পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের ৭০ শতাংশ যোগ করে মোট ফলাফল নির্ণয় করতে হবে।

উদাহরণ: ধরা যাক, বাংলা বিষয়ে শিখনকালীন মূল্যায়নে শিক্ষার্থী ‘ক’-এর প্রাপ্ত নম্বর ২৫ এবং লিখিত পরীক্ষায় ৮০। বাংলা বিষয়ে তার বার্ষিক ফলাফল হবে ২৫ + (৮০ × ৭০%) = ২৫ + ৫৬ = ৮১। শিক্ষার্থী ‘ক’-এর জিপি হবে ৫.০০ এবং লেটার গ্রেড হবে অ‍+।

 


Post Related Things:

Resume writing tips in Bangladesh, Job search strategies in Bangladesh, Professional networking in Bangladesh, Job exam preparation in Bangladesh, Exam syllabus in Bangladesh, Study materials for job exams in Bangladesh, Previous year question papers in Bangladesh, Tips for success in job exams in Bangladesh, Education tips in Bangladesh, Skill development in Bangladesh, Training programs in Bangladesh, Professional courses in Bangladesh, Online learning in Bangladesh, Job Interview Tips, Interview Preparation Tips, 

University admissions in Bangladesh , university admissions bd , admission date , medical admission requirements in Bangladesh , professional training courses in Bangladesh , skills development in Bangladesh , job interview questions in Bangladesh , cv writing format in Bangladesh , Job exam preparation in Bangladesh , job exam preparation, Education in Bangladesh

Leave a Comment